
খুলনায় সাদ এর মৃত্যু ; সড়ক দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেয়ার চেস্টা-পরিবারের দাবী পরিকল্পিত হত্যা।
-নিজস্ব প্রতিবেক,খুলনা:
আশিকুল বাসার সাদকে, ইমন নামের একটি ছেলে মোবাইল বেচাকেনার কথা বলে নিয়ে যায় ,তার কিছুক্ষণের মধ্যে হয়ে যায় সাদ লাশ ,সাদ লেখা পড়া করা মেধাবী ছাত্র।
খুলনা রুপসা থানার পুলিশ প্রশাসন সাদ মার্ডার কারিকে কেনো ধরছে না
এবং সড়ক দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেয়ার চেস্টা করছে কিছু লোক, খুলনা খালিশপুর,বৈকালি,
সংবাদিক নাহিদা আক্তার লাকীর
একমাত্র আদরের ছোট ভাই ( সাদ )
সাংবাদিক ও মানবধিকার কর্মী হওয়ায় অনেক সময় প্রাণনাশের হুমকি পাওয়ায় গত ১৭ মার্চ ২০২৫ ইং তারিখে জেলা প্রশাসক ও উপ-পুলিশ কমিশনার বরাবর অভিযোগ দায়ের করে। তার প্রেক্ষিতে গত ৯ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে মার্ডার হয় তার একমাত্র আদরের ছোট ভাই,আশিকুল বাশার সাদ , গত ০৯,৪,২৫, তারিখে মোঃ ইমন, পিতা- মোঃ আপরাফ ওরফে বড়ো মিয়া, ঠিকানা বৈকালি বাজারের পার্শ্বে ভাড়াটিয়া, মোবাইল বেচাকেনার কথা বলে সাদ কে আনুমানিক রাত ৮টার দিকে বৈকালী নেংটা চাচার মাজারের পার্শ্বে চায়ের দোকান থেকে আফজালের মোড়ের দিকে নিয়ে যায়,রাত,৮,দিকে, উল্লেখ থাকে যে, সাদ সন্ধ্যা ৭ টায় ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা মোবাইল ক্রয়ের জন্য বাসা থেকে নিয়ে বের হয়। পরবর্তীতে রাত ৯-১০টা নাগাদ সাদ বাসায় না ফেরায় আমরা আসে পাশে খোজ নিতে থাকি। কিন্তু রাত ১২ টার পর ও সে আর বাসায় ফিরে না। পরবর্তী দিন,তারিক ,১০,৪,২৫, সকাল ,১০ঘটিকায় সামাজিক যোগাযোগ ফেসবুকের মাধ্যমে জানতে পারি খুলনা মেডিকেল কলেজ হসপিটাল মর্গে অজ্ঞাতনামা একটি লাশ পাওয়া দিয়েছে। আমি সাংবাদিক ও মানবধিকার কর্মী নাহিদা আক্তার লাকী এবং তার পরিবারের সকল সদস্য সাথে হাসপাতালে গিয়ে সনাক্ত করে সে তার একমাত্র আদরের ছোট ভাই আশিকুল বাশার সাদ। তখন সাদ এর শরীরে রশিদিয়ে বাঁধার দাগ ও একাধিক ক্ষত যা হাতুড়ি দ্বারা পিটানো দেখতে পাই। সেখানকার কর্তব্যরত পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর আরাফাত ও সাংবাদিক কর্মীদের মাধ্যমে জানতে পারি তাকে রুপসা কুদির বটতলা থেকে সেখানকার এক ভ্যান চালক ০৯ এপ্রিল ২০১৫ ইং রাত ৯:৩০ ঘটিকায় সাদের মরা দেহ রাস্তায় পরে আছে , লাশ নিয়ে নিকটস্থ চিকিৎসা কেন্দ্রে গিয়ে জানতে পারে সাদ মূত , পরবর্তীতে ভ্যান চালক রূপসা থানার এসআই
আরাফাত কে নিয়ে রাত ১টার দিকে খুলনা মেডিকেল নিয়ে আসে এবং লাশ সনাক্ত করে ,
বাড়িতে এনে দাফন কার্য সম্পাদনের পর ইমন ও তার বাবা-মা ,
নাহিদা আক্তার লাকীর
বাবা,মা-চাচাদের কাছে এসে বিভিন্ন ভাবে কৌশল খাটায় ও হুমকি প্রদান করেন ইমন এর বিষয়ে যেন কোথাও থানায় বা কোন যাগা এজাহারে ইমনের নাম না দেয়, এদিকে লাকীর বাবা ভুগছেন একমাত্র পুত্র কে হারিয়ে শাররীক ও মানসিক যন্ত্রনায়।
এই গটনার প্রেক্ষিতে সংবাদিক লাকীর, পিতা খাইরুল বাশার বাবলু রুপসা থানায় সাব-ইন্সপেক্টর আরাফাত’র মাধম্যে ১৫ এপ্রিল ২০২৫ইং তারিখে একটি এজাহার দায়ের করেন। এবং সাদের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এখনও
সাদের পরিবারের কাছে দিচ্ছে না।
এমতাবস্থায়, সাদ হত্যায় জড়িত ইমন সহ যারা রয়েছে তাদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানান সংবাদিক নাহিদা আক্তার লাকী।